Sexy Look BD

নারীদের কেন নিয়মিত সেক্স করা দরকার?

নারীদের কেন নিয়মিত সেক্স করা দরকার? নারীদের হরমোনাল কারনে তাদের মাসিক চক্রে যে পরিবর্তন আসে তাতে নারীদের সেক্স করা অনিবার্য।

বহু মহিলা এখনও যৌনতা শব্দটাই উচ্চারণ করতে ভয় পান। এমনটা যদি হয় তা হলে যৌনজীবনে কতটা আতঙ্ক আপনাকে গ্রাস করে থাকবে? ভাবুন।

Sexy Look BD
বহু মহিলা এখনও যৌনতা শব্দটাই উচ্চারণ করতে ভয় পান

টিভি বা সিনেমায় দেখা গ্ল্যামারাস নারীর সঙ্গে নিজেকে তুলনা করবেন না। কারণ সাধারণ মানুষের চেহারা মডেলদের মতো হয় না।আমরা সাধারনত জানি যে যৌন মিলন করলে করলে ক্ষতির সম্মুক্ষীনহওয়ার সম্ভাবনা বেশি। কিন্তু মহিলাদের উদ্দেশে বিশেজ্ঞদের পরামর্শ নিজের শরীরটাকে ভালবাসুন আপনি নিজে যদি নিজের সত্তাকে সম্মান না করেন তা হলে একজন পুরুষকে কীভাবে তা করবেন?

যৌনমিলন কোনও কর্তব্য নয় এটা জীবনেরই অংশ। জীবনের এই অধ্যায়ের সঙ্গে মানিয়ে নিন।প্রত্যেকের শরীরেই নানা ধরনের কমতি থাকে কিন্তু যৌনমিলনে এই বিষয়গুলিকে মনে গেড়ে বসতে দেবেন না।

কোন বয়সের নারীরা সেক্স করতে পাগল থাকে?

২৭ থেকে ৪৫ বছর বয়সের মহিলারাই সাধারণত সেক্সের তাড়নায় পাগল হয়ে যান

সম্প্রতি টেক্সাস ইউনিভার্সিটির একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ২৭ থেকে ৪৫ বছর বয়সের মহিলারাই সাধারণত সেক্সের তাড়নায় পাগল হয়ে যান। বিবাহিত হলে, স্বামীর প্রতি অত্যাধিক সেক্স আসক্ত হয়ে পড়ার বিষয়টিও এই সময়েই বেশি দেখা যায়। পুরুষদের ক্ষেত্রে কিন্তু বিষয়টি অন্য। গড়ে দেখা গিয়েছে, একজন পুরুষের যৌন জীবন অনেক তাড়াতাড়ি শুরু হয়, আর একজন নারীর যৌন জীবন শুরু হতে হতেই অনেকটা সময় লেগে যায়। ভারতে যা সমাজ ব্যবস্থা সেক্ষেত্রে এই কথাটি আরও বেশি প্রযোজ্য। তাই পুরুষের চাহিদাও ফুরিয়ে যায় দ্রুত। কিন্তু নারীর চাহিদা অনেকদিন পর্যন্ত থাকে। একটা সময়ের পর সে পাগল হয়ে যৌন চাহিদা পুরণের তাগিদে।

আর সেই কারণে অনেক নারী এই বয়সের পর পরকীয়াতেও জড়িয়ে পড়েন। একাধিক পুরুষের সঙ্গে যৌন মিলনের আকঙ্খার কারণে তাঁদের মধ্যে এই প্রবণতা বেশি দেখা যায়। তবে সবটাই হয় প্রাকৃতিক নিয়মে। নারী প্রকৃতিই এমন ভাবে কাজ করে।

যৌনক্রীড়ায় নানা পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে নিজেকে রিল্যাক্সড রাখুন। হাসি পেলে হেসেও নিন কোনও ক্ষতি নেই।নারীদের যৌনমিলন :আমরা সাধারনত জানি যে যৌনমিলন করলে করলে ক্ষতির সম্মুক্ষীন হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। কিন্তু মহিলাদের উদ্দেশে বিশেজ্ঞদের পরামর্শ নিজের শরীরটাকে ভালবাসুন আপনি নিজে যদি নিজের সত্তাকে সম্মান না করেন তা হলে একজন পুরুষকে কীভাবে তা করবেন? যৌনমিলন কোনও কর্তব্য নয় এটা জীবনেরই অংশ। জীবনের এই অধ্যায়ের সঙ্গে মানিয়ে নিন।অনেক সময়ই বহু মহিলা তাঁর গোপনাঙ্গের আকৃতিগত বিষয়ে নিজেকে গুটিয়ে নেন এমনটা করবেন না সবাই একরকম হয় না।

নারীর ইচ্ছের সেই সব সিক্রেটসকেই আবরণচ্যুত করেছেন অস্টিনের টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবৈজ্ঞানিক সিন্ডি এম মেস্টন ও ডেভিড এম বাস। তাঁদের লেখা “হোয়াই উইম্যান হ্যাভ সেক্স” বইতে ফুটে উঠেছে নারীর যৌন ইচ্ছার গোপনকথা। দীর্ঘ গবেষণায় সিন্ডি ও ডেভিড আশ্চর্য সব ফলাফলে উপনীত হয়েছেন। নারী শরীর কেন সেক্স চায় সেই রহস্য উন্মোচন করতে তাঁরা দেখেছেন, কারণগুলো অবাক করার মতো।

সেক্স বিষয়টিই কারো কাছে অস্ত্র। কমজোর পার্টনারকে কাবু করতে সেক্সকেই অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেন অনেক মহিলা। ভাবা যায় ? মানে খুব ক্লিয়ার। কোনও নারী যদি তাঁর পুরুষ সঙ্গীর সঙ্গে অন্য বিষয়ে পেরে না ওঠেন, অথচ মনের মধ্যে উকি দিচ্ছে কর্তৃত্ব, তখন সেই নারী পুরুষ সঙ্গীকে কাবু করার রাস্তা হিসেবে সেক্সকে বেছে নিতে পারেন।

আবার সামাজিক পদমর্যাদা বজায় রাখতে সেক্সকে হাতিয়ার করেন অনেকে। এটা অবশ্য অজানা নয়। সংসারের দৈনন্দিন কাজ, হেঁশেল ঠেলার বিনিময়েও নাকি গৃহবধূরা সেক্স পেতে চান..। এমনকী, তীব্র মাইগ্রেনের ওষুধও নাকি সেক্স। শুধু ফুর্তির জন্যও নাকি মহিলারা সেক্সকে বেছে নেন। আবার ডিপ্রেশন থেকে রেহাই পেতেও সেক্সই নাকি অন্যতম হাতিয়ার।

আনন্দে মাতুন খুব অসুবিধা থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। একজন পুরুষ যেমন আপনাকে খুশি করবেন তেমনই যৌনমিলনকে পরিপূর্ণ করতে হলে আপনাকেও একজন পুরুষকে খুশি করার মতো মানসিকতা রাখতে হবে।

এককথায় নারী চরিত্র বেজায় জটিল. তাকে বোঝা বেশ চাপের। ব্রহ্মা, বিষ্ণ, মহেশ্বরও জানেন কি না সন্দেহ। ডেভিড আর সিন্ডি কতটা উদ্ধার করতে পেরেছেন কে জানে।

মহিলাদের যৌন ইচ্ছা কত বয়স পর্যন্ত স্থায়ী হয়?

পুরুষের স্পর্শের প্রথম থেকেই নারীর ভেতরে যৌন উত্তেজনার সৃষ্টি হয়

যৌনতা হলো নারী পুরুষের দৈহিক মিলন। প্রাণিজগতের অন্যান্য প্রাণীর মতো নারী পুরুষের যৌনতা বাহ্যিকভাবে প্রকাশ্য নয়।

বরং নারী পুরুষের যৌনমিলন এবং যৌনতা সংঘটিত হয় সুস্থ সুন্দর পরিবেশে।

নারী পুরুষের যৌন উত্তেজনার ধারা পৃথিবীব্যাপী একই রকম। পৃথিবীব্যাপী নারী পুরুষ উভয়ের যৌনতার উপর গবেষণা এবং আলোচনা হয় ব্যাপকভাবে । আমেরিকান বিখ্যাত কিনসে ইনস্টিটিউট নারী পুরুষের যৌনতার বিভিন্ন দিক পর্যালোচনা করে।

পৃথিবীর আদি থেকে চলে আসা একটি সংস্কৃতি হলো যৌন সংস্কৃতি। এই যৌন সংস্কৃতি প্রতিটি পুরুষ এবং নারীর জীবনের খুব আদৃত একটি অংশ। নারীর সাথে পুরুষের দৈহিক মিলনের সময় নারী উত্তেজিত হয় এবং পাশপাশি পুরুষের ও যৌন উত্তেজনা আসে। পুরুষের স্পর্শের প্রথম থেকেই নারীর ভেতরে যৌন উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। নারীর শরীর কেপে উঠতে পারে যা খুব সামান্য সময় ধরে অনুভূত হয়।

সেক্স এর সময় মেয়েদের শরীরে কি পরিবর্তন হয়?

কোনো কোনো নারী অত্যাধিক যৌনকাতর

যৌনমিলনের সময় নারীর দেহ এবং পুরুষের দেহের প্রধান যে পরিবর্তন হয় তাহলো উভয়েরই শারীরিক চাপ বৃদ্ধি পায়, রক্তের চাপ বাড়ে, শ্বাস প্রশ্বাস দ্রুত হয় এবং উভয়েই চূড়ান্ত আনন্দের জন্যে অস্থির হয়ে উঠে ।

নারীর যৌনতার সংস্কৃতিতে বোধ করি পুরুষের চেয়ে আলাদা। নারীর যৌন আগ্রহ, ইচ্ছা যৌনতার চরম আনন্দ ইত্যাদি প্রতিটি পর্বে পুরুষের চেয়ে স্বতন্ত্র অবস্থার সৃষ্টি করে।

প্রথম যুগের মানুষের যৌনতার্ ছিল কেবল মাত্র ক্ষণিক আনন্দের একটি উত্‍স। পরবর্তী সময়ে যৌনতার ব্যবহারিক পরিবর্তন দেখা দেয়। এক সময়ে এক নারী একই সাথে একই পরিবারের সবার সাথে যৌনমিলন করতে পারতো। এটি ছিল যৌনতার সংস্কৃতি। তখন কার সমসাময়িক যৌন সংস্কৃতি ছিল এই রকম। যুগে যুগে যৌন সংস্কৃতি পরিবর্তিত হয়েছে। আবার যৌতার ব্যাপারে ধর্মীয় নানা মতবাদের প্রভাবে যৌনতার বিষয়টি একেক সমাজে একেকভাবে অনুশীলন করা হয়ে থাকে।

যৌনমিলনের ব্যাপারে বা যৌনতার ব্যাপারে সব নারীরেই ইচ্ছা একই রকম হয় না। কোনো কোনো নারী অত্যাধিক যৌনকাতর। আবার কোনো কোনো পুরুষের যৌন ইচ্ছা থাকে বেশি অর্থাত্‍ যৌনতার ব্যাপারে তাদের আগ্রহ এবং যৌন মিলনের ইচ্ছা থাকে ব্যাপক। আবার কোনো কোনো নারী-পুরুষ সুস্থ যৌনতার পপাতি এবং তারা প্রয়োজন মাফিক যৌনমিলন পছন্দ করে। আবার কিছু কিছু নারী-পুরুষ যৌনতাকে খুবই কম মাত্রায় পছন্দ করে। অনেকের এ ব্যাপারে ভীতিও থাকে। যৌনতার ব্যাপার বিশেষ করে নারী, পুরুষের যৌনতার ব্যাপারে উত্‍সাহ এবং আগ্রহ যদি না থাকে তবে চরম পুলক আসতে পারে না।

নারীদের যৌনইচ্ছার সময়সীমা

শারীরিক মিলনে নারীরা উত্তেজিত আর আনন্দিত হন

১. মেয়েদের যৌন চাহিদা ছেলেদের ৪ ভাগের এক ভাগ। কিশোরী এবং টিনেজার মেয়েদের যৌনইচ্ছা সবচেয়ে বেশী। ১৮ বছরের পর থেকে মেয়েদের যৌন চাহিদা কমতে থাকে, ৩০ এরপরে ভালই কমে যায়।

২. ২৫ এর উর্দ্ধে মেয়েরা স্বামীর প্রয়োজনে যৌনকর্ম করে ঠিকই কিন্তু একজন মেয়ে মাসের পর মাস যৌনকর্ম না করে থাকতে পারে কোন সমস্যা ছাড়া।

৩. মেয়েরা রোমান্টিক কাজকর্ম যৌনকর্মের চেয়ে অনেক বেশী পছন্দ করে। বেশীরভাগ নারীরা গল্পগুজব হৈ হুল্লোড় করে যৌনকর্মর চেয়ে বেশী মজা পায়।

৪. মেয়েরা অর্গ্যাজম করে ভগাংকুরের মাধ্যমে।

৫. ভগাংকুরের মাধ্যমে অর্গ্যাজমের জন্য যৌনকর্মের কোন দরকার নেই।

৬. শারীরিক মিলনে নারীরা উত্তেজিত আর আনন্দিত হন ঠিকই কিন্তু অর্গ্যাজম হওয়ার সম্ভাবনা ১% এর চেয়েও কম।


Discover more from Health Bangla

Subscribe to get the latest posts sent to your email.

Leave a Reply

error: Content is protected !!

Discover more from Health Bangla

Subscribe now to keep reading and get access to the full archive.

Continue reading