ব্রণের (acne or pimples) সমস্যা খুব বড় একটি সমস্যা, কারণ একবার ব্রণ ওঠা শুরু হলে তা থামানো এবং একেবারে নির্মূল করা খুব কষ্টকর। ব্রণ উঠলে ত্বক দেখতে খুব বিশ্রী দেখায়, তার ওপর ব্রণের হালকা ব্যথা তো রয়েছেই। সব মিলিয়ে ব্রণ আসলেই একটি যন্ত্রণার নাম।

পড়ে আসতে পারেন – ব্রণ এর ভুল ধারণা
ব্রণের থেকে মুক্তির উপায়
ধনিয়া পাতা বা পুদিনা পাতার (Mint Leaves) ব্যবহার –

ধনিয়া পাতা এবং পুদিনা পাতার রয়েছে ব্রণ দূর করার জাদুকরী ক্ষমতা। এগুলো অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, সেকারণে ধনিয়া ও পুদিনা পাতার রস ব্রণ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করতে বিশেষভাবে কার্যকরী।
ধনিয়া পাতা বা পুদিনা পাতা খুব ভালো করে চিপে রস বের করেন নিন। ১ টেবিল চামচ রসে ২ চিমটি হলুদ গুঁড়ো মিশিয়ে নিন ভালো করে। এই মিশ্রণটি ত্বকে লাগিয়ে ঘুমুতে যান। সকালে উঠে খুব ভালো করে ত্বক ধুয়ে নেবেন। নিয়মিত ব্যবহারে দ্রুত ফলাফল পাবেন।
বেকিং সোডা (Baking Soda) –

ব্রণ নির্মূলের সব চাইতে ভালো প্রাকৃতিক উপায় হচ্ছে বেকিং সোডার ব্যবহার। এর পাশাপাশি এটি ব্ল্যাকহেড এবং হোয়াইটহেডসও দূর করে।
১ টেবিল চামচ বেকিং সোডা ও ২ টেবিল চামচ গরম পানি ভালো করে মিশিয়ে নিন। এতে ১ চা চামচ মধু দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে ত্বকে লাগিয়ে রাখুন ১০ মিনিট। এরপর ত্বক ভালো করে ধুয়ে মুছে নিয়ে ত্বকে লাগান তেল ছাড়া ময়েসচারাইজার। ব্রণের সমস্যা সমাধান না হওয়া পর্যন্ত প্রতিদিন ব্যবহার করুন এই মাস্কটি।
পড়ে আসতে পারেন – মানসিক চাপ থেকে ব্রণ
লেবুর রস ও লবনের ব্যবহার (Lemon and Salt)–
লেবুর মধ্যে রয়েছে অ্যাসিটিক এসিড যা ব্রণ উৎপন্নকারী ব্যাকটেরিয়া নির্মূলে সহায়তা করে। এতে করে ব্রণ ওঠার ঝামেলা দূর হয় চিরতরে।
২ চা চামচ লেবুর রসের সাথে অর্ধেক চামচ লবণ মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি আঙুলের ডগায় নিয়ে ব্রণ এবং ব্রণের আশেপাশে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে আলতো ঘষে লাগান। ২০-৩০ মিনিট রেখে দিন। এরপর মুখ ধুয়ে ফেলুন। এই মাস্কটি রাতে ব্যবহার করা ভালো। কারণ লেবুর রস সূর্যের আলোর সাথে বিক্রিয়া করে ব্লিচ করে।
Discover more from Health Bangla
Subscribe to get the latest posts sent to your email.

Apu,amr onionitu period hoy,ar ami doctor ar kac teke ar jnne sikissa nici,amk desolin fell kete dewa hoyece,ar ata 3mas dore kacci,ate ki kono problem hobe?