আমাদের হেল্থ বাংলা এর কাছে অনেকেই মেসেজ পাঠান যে বিয়ের 5 বছর পরে স্বামীরা আর আগের মতো ভালবাসেন না। একটি বা দুটি বাচ্চা নেবার পর মেয়েদের শরীরে একটি দৈহিক পরিবর্তন আসে যেটি অনেক স্বামীই পছন্দ করেন না। আবার এই বয়সে বৈবাহিক সম্পর্ক কিভাবে টিকিয়ে রাখতে হয় সে ব্যাপারেও মহিলাদের যথেষ্ট পরিমাণে জ্ঞান না থাকায়, তারাও মনের দিক থেকে স্বামীর থেকে দূরে সরে যেতে থাকে। আর এমন সময় যদি কোন তৃতীয় পক্ষ উচু উচু বুক আর লাল ঠোঁট নিয়ে আবেদন নিয়ে আসে তখন স্বামী বেচারার পক্ষে কি বা করার থাকে।
মহিলাদের কেউ বিয়ের চার পাঁচ বছর পরে কিভাবে শরীর ঠিক রাখতে হবে এবং কিভাবে যৌন আবেদনকে কাজে লাগিয়ে স্বামীকে অন্য মেয়ে থেকে দূরে রাখতে হবে তার উপায় জানতে হবে। এ জন্য যদি প্রয়োজন পড়ে তাহলে নিজের বুকের সুগঠন সাথে স্বামী যদি চায় পাঁছার দিকেও খেয়াল রাখতে হবে। এ বয়সে স্বামীর আয় কিছুটা ঘর বিমুখী এবং ফ্যান্টাসির আশায় কলগার্ল এর দিকে ঝুকে পড়ে এবং এক শর্ট মেরেই বাসায় চলে আসে। আপনি টেরও পাবেন না আজকে সে কারো সাথে সেক্স করে এসেছে কিনা।
অনেকে long-term ফ্যান্টাসির ক্ষেত্রে অফিসের কলিগ কে বেছে নেন তুলনামূলক সোজা বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ককে খুব সহজেই যৌনতার দিকে নিয়ে যাওয়া যায়। সামান্য একটু ঠোঁটে কিস কিংবা পাছায় হালকা জোরে একটু চাপ দেওয়া এগুলো থেকেই শুরু। আজ এমনই এক হতভাগ্য মহিলার বিস্তারিত চিঠি পেলাম ইনবক্সে। নাম পরিচয় গোপন রেখে আর কিছু তথ্য পরিবর্তন করে পুরোটাই দিয়ে দিলাম। সমাধান আপনারাও দিতে পারেন হেল্থ বাংলা এই পোস্ট এর কমেন্টে।
আমার বয়স ৩৩। বিবাহিত। বিয়ে হয়েছে ১০ বছর হয়।আমার স্বামীর সাথে আমার বিয়ের আগে ৪ বছর সম্পর্ক ছিল। আমার স্বামী খুবই ভাল মানুষ। তিনি সকলের কাছে খুব ভাল একজন মানুষ ছিলেন এবং এখনো আছেন। আমাদের বিয়েতে আমার শ্বশুরবাড়ির লোকজন রাজি ছিলেন না। তারা অনেক চেষ্টা করেছে বিয়ে ভাঙতে । আমার স্বামী বাসার মানুষ ছাড়া বন্ধুদের নিয়ে এসে বিয়ে করে আমাকে ২০০৮ সালে । আমার বাবা-মা রাজি ছিলেন বিয়েতে। তারা আমার স্বামীর ভরসায় আমাকে বিয়ে দেন।
বিয়ের পর আমরা আমার বাবার বাসায় ই থাকতাম। আমার বিয়ের দেড় বছর পর ২০১০ এ আমার শ্বশুর শাশুড়ি আমাদের বিয়ে মেনে নেন এবং অনুষ্ঠান করে শ্বশুরবাড়িতে তুলে নেন। কিন্তু আমি খুব বেশিদিন ওই বাড়িতে থাকতে পারি নাই। আমাকে অনেক মানুষিক অত্যাচার করা হতো। আমার শাশুড়ি এবং ননাশ অনেক কথা শুনাইত। আমি ওই বাসায় রান্নাবান্না সহ সব কাজ ই করতাম। আমার স্বামী আমাকে ওই সময় সাপোর্ট করছে। ৩/৪ বছর পর আমরা আলাদা বাসা নিই আমার বাবার বাসার কাছে। আমার স্বামীর অফিস ও এইখানে ছিল। আমি শ্বশুরবাড়ি খুব কম যেতাম ,কারন গেলেই আমার ননাশ আমার সাথে খারাপ ব্যাবহার করতো। এরপর আমাদের ছেলে হয় ২০১০ সালে আর মেয়ে হয় ২০১৪ তে ।
আমার স্বামী খুব ব্যাস্ত থাকে সবসময়। দিনের বেশিরভাগ সময় বাইরে থাকে আর আমাকে খুব বেশি সময় দিত না। তারপরও আমাদের বেশ সুখের সংসার ছিল। কিন্তু গত এক মাস আগে আমি জানতে পারি আমার স্বামী একটা মহিলার সাথে সম্পর্কে জড়িয়ে গেছে । আমার স্বামীর অফিসের এক লোকের মাধ্যমে সেই মহিলার সাথে তার পরিচয় হয়। চার মাস ধরে তাদের সম্পর্ক । আমার স্বামী সেই মহিলার বাসায় প্রায় ই যেত আর তাদের মধ্যে শারীরিক সম্পর্ক ও হয়েছে কয়েকবার । মহিলাটি একজন আধুনিক কল গার্ল । ঘটনা আমি জানার পরে আমার স্বামী আমার কাছে সব কিছুই স্বীকার করে।
আমি ব্যাপার টা জানার পর আমার স্বামী আমার কাছে মাফ চায় আর বলে সে গত এক সপ্তাহ আগে বুঝতে পারছিল যে ওই মহিলা খারাপ মহিলা এবং তার সাথে সম্পর্ক শেষ করে দিত। আমি জানার পর প্রথমে অনেক রাগ করলেও বাচ্চা দের কথা চিন্তা করে তার সাথে সংসার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি । আমি আমার শ্বশুর শাশুড়ি কে পুরো ঘটনা জানাই তারাও আমাদের ২ জন কে বাচ্ছাদের কথা চিন্তা করে সংসার করতে বলসেন। কিন্তু আমার শ্বশুর শাশুড়ি আমার স্বামীকে এই ঘটনার জন্য কোন শাসন করেন নাই। শুধু ওই মহিলার সাথে আর সম্পর্ক না রাখতে বলসে।
আমার স্বামী ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর অনেক অনুতপ্ত ছিল , আমার কাছে কান্নাকাটি করে মাফ ও চাইছে কিন্তু ১ সপ্তাহ পর সে তার মা বাবার বাসায় যায় এরপর থেকে তার আচরণ বদলায় যায়। তার আচরণ উদ্ধত হয়ে যায়। আমার স্বামী বলে সে আমাকে অনেক ভালবাসে সে আমাকে ছেড়ে কোথাও যাবে না কিন্তু সে কোথায় যায়,কি করে,কার সাথে ফোন এ কথা বলে এইসব জিজ্ঞেস করলে রাগ করে এবং উত্তর দেয় না । আমার স্বামী এপ্রিল এর মাঝামাঝি থেকে আগস্ট এর মাঝামাঝি পর্যন্ত ওই মহিলার সাথে সম্পর্কে আবদ্ধ ছিল। আমি যখন আমার স্বামীকে জিজ্ঞেস করি সে কেন এমন গুনাহর কাজ করলো সে বলে তার বিবেক বুদ্ধি কাজ করে নাই, সে এই চার মাস নাকি ঘোরে ছিল আর এই চার মাস সে তার অফিসের কোন কাজ ও ঠিক মত করতে পারে নাই । গত জুনে আমি আমার বাসায় আমার স্বামীর কাপড় রাখার ড্রয়ার এ একটা নিখুত সাদা রসুন আর আরেকটা নিখুত রসুন ঠিক অর্ধেক করে কাটা একসাথে পাই।
আমি তখন ব্যাপার টা খুব একটা গুরুত্ত দেই নাই কিন্তু এখন আমার মনে হচ্ছে ওই রসুন গুলা কোন তাবিজ করা রসুন বা এই ধরনের কিছু । আমার স্বামীকে আমি জিজ্ঞেস করছি বার বার এই রসুন তাকে কে দিছে সে কিছুতেই স্বীকার করে না । রসুন গুলো যেদিন নষ্ট করি সেদিন আমার স্বামী তার বাবার বাসায় ছিল, পরদিন সকালেই সে বাসায় চলে আসে। এতে আমার সন্দেহ আরও গাঢ় হয় ।অনেক আগে থেকেই আমার শাশুড়ি তাবিজ ,চিনি পড়া , পড়া পানি এইসব আনেন ও ফকির দের কাছে যান বলে আমার ধারনা । তিনি সম্ভবত আমার স্বামীকে কোন তাবিজ করছেন বা কিছু খাওয়াচ্ছেন ।
আর ওই রসুন গুলো ও তার ই দেয়া বলে আমার ধারনা । গত পরশু আমার স্বামী আবার তার বাবার বাড়ি যায় এবং দুপুরে ভাত খায় আর সন্ধ্যায় আমার শাশুড়ি তাকে সেমাই রান্না করে খাওয়ান । আমার শাশুড়ি গত ১০ বছর এ কোনদিন সেমাই করে খাওয়েছেন শুনি নাই দেখি নাই । আর ওইদিন বাসায় আসার পর থেকে আমার স্বামীর খুব মাথা ব্যাথা করতে থাকে এবং সে কেমন অস্বাভাবিক ভাবে ঘুমাতে থাকে , বাসায় এসে সে কিছু খায় ও নাই । আমার ১০ মাসের মেয়েটাও ওইদিন অস্বাভাবিক ভাবে প্রায় ১২/১৩ ঘণ্টা ঘুমায় যা গত ১০ মাসে কোনদিন হয় নাই ।আমার ছেলেটা কে আমার আম্মা পালেন তাই আমার শাশুড়ি আমার মেয়েটাকে নিতে চান এখন , কিন্তু আমি দিতে চাই না ।
আমার ধারনা আমার শাশুড়ি কোন তাবিজ করছেন আমাদের সবার উপর । তিনি তাবিজ করেছেন কিনা এটা বুঝার জন্য কি করবো ?? আর আমার স্বামীর ওই অফিসের লোক ও সেই মহিলা যেন তার কোন ক্ষতি না করে তার জন্য কি করা যায় ??? আমি চাই আমার স্বামী যেন আর বিপথে না যায় এবং আমার বাচ্চাদের যেন কোন ক্ষতি না হয় আর আমার সাথে আমার স্বামীর যেন আবার সুসম্পর্ক হয় ।
আর একটা ব্যাপার আমার স্বামী মাঝে মাঝে ক্লাব এ গিয়ে মদ খাইতো তার বন্ধু দের সাথে এটা আমি জানতাম। রেগুলার না সপ্তাহে ১ দিন বা ১০ দিনে ১ দিন। বাধা দিলেও শুনতো না। নেশা করতো না। কিন্তু গত চার মাসে সে ওই মহিলার বাসায় প্রায় সপ্তাহে ৪/৫ দিন ই মদ খাইছে। এখনো বাসায় মদ এনে খাইতে চায় আর আমাকেও খেতে বলে। সে চায় আমি ওই মেয়ের মতো পোশাক পড়ি এবং সাজগোজ করি আর হিজাব যেন না পড়ি। সে উগ্র ভাবে চলাফিরা করাই পছন্দ করে ।
স্বামীকে পরকীয়া থেকে বাঁচানোর সমাধান
আপনি স্ত্রী হয়েও স্বামীর মন যোগাড় করতে পারছেন না। খেয়াল করে দেখবেন আপনি বলেছেন আপনার স্বামী উগ্রতা পছন্দ করে কিন্তু আপনি যদি শর্ট কামিজ আর পাতলা ব্রা পড়ে বাইরে বের হন আপনার স্বামী কিন্তু তা মেনে নেবে না।
কল গার্ল কিংবা অফিস কলিগকে সেক্সি মনে মনে ভাবলেও নিজের বউকে কিন্তু সবাই আদরে আড়ালে আবডালেই রাখতে চায়। আপনার স্বামীকে বিছানায় সুখ দেওয়ার পাশাপাশি তার মনের গোপন ইচ্ছাটাও আপনাকেই পূরণ করতে হবে।
এজন্য দরকার পড়লে কিছু সেক্স ফ্যান্টাসি আপনাকে শিখে নিতে হবে। আপনার স্বামী কি চায় কিভাবে চায় তা বোঝার চেষ্টা করুন। শ্বশুরবাড়ির সন্দেহটা পুরোটাই অমূলক কারণ শ্বশুর বাড়ির কথা শুনলে এতদিন আপনার সাথে সংসার করতে পারত না। মনে রাখবেন আপনার স্বামী যখনই অন্য এক মহিলার কাছ থেকে সে যা চাচ্ছে তা পাচ্ছে তার মানে আপনি সেটা তাকে দিতে পারছেন না। এজন্য বাসায় অহেতুক রাগারাগি ঝগড়াঝাঁটি কিংবা মন কষাকষি না করে সোজা ভাবে তার চাওয়া তাকে জিজ্ঞাসা করুন।
নিজেকে নতুনভাবে 18 বছরের তরুনীর মত সঁপে দিন, আপনার নিজের ফ্যান্টাসি গুলো তাকে নিয়ে পূরণ করুন, বোঝান আপনার বয়স বাড়লেও আপনার মনের দিক থেকে বিছানায় আপনি সানি লিওনের থেকেও কম না। আপনার ভরা যৌবনের উত্তাল জোয়ারে তাকে ভাসান। নিজেকে উজাড় করে দেওয়ার পাশাপাশি তাকেও মন থেকে উজাড় করে নিন।
এত কিছুর পরেও যদি না হয় তাহলে আপনার কোন দিকে কোনটি আছে তা খেয়াল করুন। শুনতে খারাপ লাগলেও বুকের সাইজ বড় করুন নিজের পাছা সাইজ এ আনুন নিজের ব্রেস্ট কে সুগঠিত করুন। দিন শেষে সব পুরুষ মানুষই ভরাট পাছা আর বড়ো বুকের কাছে হার মানে। বগল কালো থাকলে সাদা করতে হবে, গোপনাঙ্গ কালো থাকলেও সাদা করার জন্য এখন ক্রিম পাওয়া যায়। দরকার পড়লে আলীএক্সপ্রেস থেকে সেই ক্রিম আনতে হবে।
500 টাকার ভিতরেই বেশ ভালো ক্রিম পাবেন। আমার পার্সোনাল পছন্দ এই ক্রিমটি। আমি এই ক্রিমটি মেখে বগলের দাগ ছাড়াও গোপনাঙ্গের কালো দাগ সম্পূর্ণ দূর করতে পেরেছি। এছাড়াও আলীএক্সপ্রেস থেকে যৌন উত্তেজনা বাড়ানোর ও অনেক ওষুধ ক্রিম পাওয়া যায় সেগুলো চেষ্টা করে দেখতে পারেন।
আলীএক্সপ্রেস থেকে আগে কিছু কেনার অভিজ্ঞতা না থাকলে একটা কোম্পানির নাম্বার দিচ্ছি যারা আলীএক্সপ্রেস থেকে 100 টাকার বিনিময়ে জিনিস এনে দেয়। কোম্পানির নাম্বার ০১৯১২৬১৩৩৭৪। ফোন করে প্রথমেই বলবেন আমি আলীএক্সপ্রেস থেকে ক্রিম আনব।
হার মানানোর কৌশল আয়ত্ত করুন। প্রতিদিন রাতে অন্তত দুবার তার মাল আউট করে নিন। সম্ভব হলে সেক্স করে না হলে চুষে। প্রতিদিন রাতে দুবার মাল বের হয়ে গেলে সে আর অফিসে বা বাইরে অত বেশি ক্রেজি থাকবে না এবং মেয়েদের দিকে নজর দিবে না। তীব্র ভালোবাসার আড়ালে ধাতু বের করে পুরুষদের খোজা করে দেয়া নতুন না। স্বামীকে কাছে রাখতে কল গার্ল এর কাছ থেকে বাঁচাতে বা অন্য অফিস কলিগদের থেকে বাঁচাতে যা যা করা লাগে, আপনাকে সবকিছুই করতে হবে।
মনে রাখবেন আপনি তার বউ আপনার এমন অনেক কিছুরই অধিকার আছে যা তাদের নেই। আর ইসলামে ও স্বামীর সাথে সবকিছুই বৈধ করে দেয়া আছে সুতরাং আপনাকে এগুলো নিয়ে চিন্তা করতে হবে না। স্বামীর সুখি আপনার সুখ মনে করে আপনাকে বলে দেওয়া পদ্ধতি গুলো ফলো করলে ভালো ফল পাবেন।
Discover more from Health Bangla
Subscribe to get the latest posts sent to your email.
Mam,amar wife 1 masher pregnant r ekhon o baby nite chai6e na to ki khele nosto hobe r jeta khete hobe seta jeno indiate paoa jai
বাজারে এম এম কিট পাওয়া যায় আপনি ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী এম এম কিট চেষ্টা করতে পারেন